Enolej Idea-তে লেখা প্রকাশের নিয়ম জানতে পূর্ণ নির্দেশনা দেখুন...
ই-নলেজ আইডিয়া হলো এমন একটি চিন্তানির্ভর প্ল্যাটফর্ম, যেখানে মানুষ শুধু তথ্য নয়, চিন্তা শেয়ার করে। এখানে জ্ঞানীরা একত্র হন, নতুনরা পথ খুঁজে পান, এবং সবাই মিলে তৈরি হয় একটি জ্ঞানভিত্তিক উম্মাহ। এটি জ্ঞানচর্চাকে দৈনন্দিন জীবনের অংশ বানানোর একটি প্রচেষ্টা, যেখানে লেখা, ভাবা ও শেখা—সবই হয় মুক্তভাবে।আজই যোগ দিন!নিবন্ধন করতে এখানে ক্লিক করুন...।

-: ই-নলেজ আইডিয়া :-

এক প্ল্যাটফর্মে কন্টেন্ট/লেখার কপিরাইট সুরক্ষা, স্বীকৃতি আর ফ্রী প্রমোশন!

লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম আপনার ধারণাটাই বদলে দিবে! (পড়ুন...)

আপনি কি জানেন—প্রতি সেকেন্ডে কারও না কারও লেখা চুরি হচ্ছে? আপনার লেখাগুলো কি নিরাপদ? যখন লেখা ছড়িয়ে থাকে—সোশ্যাল মিডিয়া, ব্লগ কিংবা সংবাদপত্রে—হযবরল অগোছালো অবস্থায়… তখন একদিকে চুরির ভয়, অন্যদিকে লেখক হারান নিজের পরিচয়। প্রমাণও থাকে না। পাঠকও বা কিভাবে পাবে মূল লেখকের সংস্পর্শ?

ই-নলেজ আইডিয়া—আপনার কেন্দ্রীয় লেখালেখির ঠিকানা। প্রতিটি লেখার জন্য থাকছে ভেরিফাইড পোষ্ট আইডি (eID), আর আপনার জন্য কেন্দ্রীয় লেখক আইডি নম্বর—যেটা ব্যবহার করতে পারেন Bio, CV, কিংবা বই-র রেফারেন্সে। আর ই-আইডি(eID) জুড়ে দিবেন প্রতিটি লেখার সঙ্গে। (যেমন- পোষ্ট eID: ১২৩ ; #eID_123 #enolej)। ফলে কপিরাইট সুরক্ষা থাকবে নিশ্চিত, আর পাঠক থাকবে মূল লেখকের সংস্পর্শে। আর ভেরিফাই হলে করতে পারবেন আপনার পেজ কিংবা ব্লগ এর ফ্রী প্রমোশন!

আপনার লেখক প্রোফাইলেই থাকবে আপনার আর্কাইভ—সব লেখা, ব্যাজ, পয়েন্ট, স্বীকৃতি আর পাঠকের প্রতিক্রিয়া সুশৃঙ্খলভাবে গোছানো।

এখানে আপনি একা নন, পাচ্ছেন লেখক কমিউনিটি। বিভিন্ন জায়গায়, বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে হাজারো লেখক ছড়িয়ে থাকলেও কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম একটাই—যেখানে আপনার স্বত্ব, স্বীকৃতি আর অবস্থান সুরক্ষিত। কেউ কারও eID নকল করতে পারবেনা, কেন্দ্রীয় সোর্স একটাই। এখানেই থাকছে লেখক র‍্যাংক—যেখানে তুলনায় ঝলমল করে উঠবে আপনার কৃতিত্ব।

এটাই আপনার কেন্দ্রীয় ঠিকানা। ভেরিফাই করুন আজই—আপনার লেখাকে দিন স্থায়ী সুরক্ষা।

বিস্তারিত পূর্ণ নির্দেশনা দেখুন পূর্ণ নির্দেশনা [Full Guideline]

ই-নলেজ আইডিয়া – লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম!

আল্লাহর প্রতি কেন আমরা বিশ্বাস স্থাপন করে থাকি

0 পছন্দ 0 অপছন্দ
6 বার প্রদর্শিত
করেছেন (1,838 পয়েন্ট)   6 ঘন্টা পূর্বে "সাধারণ" বিভাগে লেখা প্রকাশিত
পোষ্ট আইডি(eID) কার্ড↓ - লেখনীর স্বত্ব ও গুণের পরিচয়!
#আমি_কেন_সৃষ্টিকর্তা_হিসাবে_এক_আল্লাহকে_বিশ্বাস_করি???  

আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ 

প্রিয় নাস্তিক ভাইয়েরা ভাববেন না যে আমরা আস্তিকরা( মুসলিম) রা মূর্খ তাই আমরা সৃষ্টিকর্তা তে বিশ্বাস করি,, আমরা বুঝে-শুনেই সত্যকে গ্রহণ করেছি। বলতে পারেন যে,, স্রষ্টা যে আছে তার প্রমাণ কি,, তাকে শুধু একটা কথাই বলতে চাই যে,, স্রষ্টা( আল্লাহ রব্বুল আলামিন) যে আছেন,, এবং তিনি যে বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করেছেন তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ আল-কোরআন। অনেকে আবার হাসাহাসি করতে পারেন,, যে এটা আবার প্রমাণ হলো কি করে,, তাদের প্রথমে বলতে চাই যে,, আল-কোরআন সত্য,, তাই এর প্রতিটা বাণী সত্য,, যেহেতু আল্লাহর কথা কোরআনে বলা হয়েছে তাই তিনি আছেন,, এখন কেও আমাকে পাগল বলতে পারেন,, যে,, এরকম দাবি তো সবাই করে তাদের কিতাব সত্য,, তো আমি বলবো যে,, শুধু মুখ দিয়ে বললেই হবে না সেই কিতাবটাকে যাছাই করতে হবে,, যদি একজন বাচ্চা এসে বলে যে,, এইখানে থাকা সকল লোক আমার পিতা,, তাহলে কিন্তু এটা মিথ্যা হবে,, কারণ পিতা শুধু একজন,, তো আমরা বুঝতে পারবো কি করে,, যে ছেলেটার পিতাকে,, অনেক সোজা,, আমরা DNA টেস্ট করবো,, তাহলেই কিন্তু সত্যটা যানতে পারবো,, ঠিক সেরকম আমরা ধর্ম গ্রন্থকে যাছাই করবো,, অথ্যাৎ DNA টেস্ট করবো, তাহলেই জানতে পারবো সত্যটা কি। এবং কোরআন নির্ভুল প্রমান হবে,, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। যেহেতু কোরআন সত্য তাহলে এর বাণী সত্য, যেহেতু এখানে আল্লাহর উল্লেখ আছে তাই আল্লাহ আছেন,,। অনেকে বলবেন যে এটা তো লজিক্যাল ফ্যালাসি। তো তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই যে কে কি দাবি করল সেটা ফ্যাক্ট না, ফ্যাক্ট হল দাবির পক্ষে কতটুকু প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারল। আর আমরা আল কোরআন কে বিভিন্ন দিক দিয়ে প্রমাণ করতে পারি। আর আল্লাহর দ্বিতীয় প্রমাণ হলো আমাদের চারপাশের সমস্ত কিছু,, বেশি দূর যেতে হবে না,, শুধু নিজের মানবদেহ নিয়ে গবেষণা করুন তাহলেই বুঝতে পারবেন যে,, স্রষ্টা বলতে কেও একজন আছেন। একমাত্র জ্ঞানহীন মূর্খরাই বলতে পারে স্রষ্টা নেই। ধরুন একটা মরুভূমি ; যেখানে কিছু পায়ের ছাপ আছে মানুষের। এখন যদি উক্ত পায়ের ছাপগুলো পরবর্তীতে কোনো বিবেকবান মানুষ দেখে তাহলে অবশ্যই সে বুঝতে পারবে যে এখানে কোনো মানুষ এসেছিল। সে কিন্তু কখনো ভাববে না যে এটা এমনি এমনি সৃষ্টি হয়েছে। এই ক্ষেত্রে কিন্তু বিবেকবান ব্যাক্তিটা নিজ চোখে উক্ত পায়ের ছাপওয়ালা ব্যাক্তিটাকে দেখে নি তবুও সে কনফিডেন্সে এর উপর ভিত্তি করে সম্পূর্ণ জোড়ালেভাবে বলতে পারবে যে অবশ্যই এখানে কোনো মানুষ এসেছিল এবং তার বড় প্রমাণ পায়ের ছাপগুলো। ঠিক ওই রকম ভাবে আমরাও সৃষ্টি জগৎ এর নিদর্শন দেখে এক স্রষ্টা আছে বিশ্বাস করি। যখন আমরা বুঝতে পারি স্রষ্টা আছে তখন আমাদের খুজতে হবে প্রকৃত স্রষ্টা কে! । তো এই ক্ষেত্রে ধর্মগ্রন্থের সাহায্য নিতে হবে যেখানে তার পরিচয় এবং তার হিকমাহ সম্পর্কে জানা যাবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। 

এখন আসুন আল কোরআনের সভ্যতা প্রমাণ করার জন্য কিছু বৈজ্ঞানিক আয়াত খেয়াল করি 

_______________________

★ ★★★★

১.দিন ও রাত্রির বিবর্তন সম্পর্কে:

"তুমি কী দেখো না যে, আল্লাহ রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করেন এবং দিবসকে রাত্রিতে প্রবিষ্ট করেন।" (লুকমান: ২৯)

২.পৃথীবির আকৃতি সম্পর্কে:

"এবং আল্লাহ পৃথিবীকে ডিম্বাকৃতি করে তৈরি করেছেন" (আন-নাবিয়াত: ৩০)

৩.বিশ্বের উত্‍পত্তি ও বিগ ব্যাঙ সম্পর্কে:

"কাফেররা কী দেখে না যে, আকালমন্ডলী ও পৃথিবীর মুখ বন্ধ ছিল (সৃষ্টির একটা অংশ হিসেবে) অতঃপর আমি উভয়কে খুলে দিলাম।" (আম্বিয়া: ৩০)

"তারপর তিনি আকাশের দিকে মনযোগ দিলেন যা ছিল ধূমপুঞ্জ, তিনি তাকে এবং পৃথিবীকে বললেন, তোমরা আস ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় এলাম।" (হামীম মাজদাহ: ১১)

৪.সূর্য ও চাঁদের আলোর পার্থক্য সম্পর্কে:

"কল্যানময় তিনি, যিনি নভোমন্ডলে রাশিচক্র সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে রেখেছেন সূর্য ও দীপ্তিময় চঁন্দ্র।" (আল-ফুরকান: ৬১)

"তিনিই সে মহান সত্তা, যিনি বানিয়েছেন সূর্যকে উজ্জল আলোকময়, আর চাঁদকে স্নিগ্ধ আলো বিতরনকারীরুপে। (ইউনুস-৫)

৫.সূর্যের ও পৃথীবির আবর্তন সম্পর্কে:

"তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র। সবাই আপন আপন কক্ষপথে বিচরণ করে।" (আম্বিয়া-৩৩)

"সূর্য নাগাল পেতে পারে না চন্দ্রের এবং রাত্রি আগে চলে না দিনের। প্রত্যেকেই আপন আপন কক্ষপথে প্রদক্ষিন করে।" (ইয়াসিন:৩৩)

"সূর্য আবর্তন করে তার নির্দিষ্ট অবস্থানে। এটা পরাক্রমশীশ সর্বজ্ঞ আল্লাহর নিয়ন্ত্রনে।"

৬.মহাবিশ্বের সম্প্রসারন সম্পর্কে:

"আমি নিজ হাত দ্বারা আকাশ নির্মান করেছি এবং আমিই এর সম্প্রসারনকারী" (যারিয়াত: ৪৭)

এখানে উল্লেখ করা দরকার, খ্যাতনামা বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং তার 'সময়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস' (A Brief History Of Time) নামক গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন, "মহাবিশ্ব সম্প্রসারিত হচ্ছে"।

৭.পানি বাষ্পে পরিনত হওয়া সম্পর্কে:

"আমি বৃষ্টিগর্ভ বায়ু পরিচালনা করি, অতঃপর আকাশ থেকে পানি বর্ষন করি, অতঃপর তোমাদেরকে তা পান করাই।" (হিজর: ২২)

৮.পানি, বৃষ্টি ও বায়ু সম্পর্কে:

"তুমি কি দেখনা যে, আল্লাহ মেঘমালাকে সঞ্চালিত করেন, অতঃপর তাকে পুঞ্জীভূত করেন, অতঃপর তাকে স্তরে 

স্তরে রাখেন; অতঃপর তুমি দেখ যে, তা হতে বৃষ্টিনারা নির্গত করেন।" (আন-নূর: ৪৩) 

এজাড়াও সুরা ত্বারিক ১১, রাদ ১৭, ফুরকান ৪৮,৪৯, ফাতির ৯, আরাফ ৫৭, ইয়াসীন ৩৪, জামিয়া ৫, কাফ ৯,১০,১১, ওয়াক্বিয়া ১৯ উল্লেখযোগ্য।

৯.পাহাড় পর্বতের পেরেক সাদৃশতা সম্পর্কে:

"আমি কি ভূমিকে বিছানা করিনি, এবং পর্বতমালাকে পেরেক তৈরি করিনি" (নাবা: ৬-৭)

"আমি পৃথিবীতে ভারি বোঝা রেখে দিয়েছি যাতে পৃথিবী ঝুঁকে না পড়ে।" (আম্বিয়া: ৩১)

১০.সুমুদ্র, মিষ্টি ও লবনাক্ত পানি সম্পর্কে:

"তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন, উভয়ের মাঝখানে রয়েছে অন্তরাল, যা কখনো অতিক্রম করে না।" (আর রাহমান: ১৯-২০)

"তিনিই সমান্তরালে দুই সমুদ্র করেছেন, এটি মিষ্ট তৃষ্ঞা নিবারক ও এটি লোনা বিস্বাদ; উভয়ের মাঝখানে রেখেছেন একটি অন্তরায়, একটি দুর্ভেদ্য আড়াল।" (ফুরক্বান: ৫৩)

[ প্লেজারিজম ] 

_________________________

★★★★★

উপরে যে ১০ টা বৈজ্ঞানিক তথ্য দিলাম এগুলো মানুষ জানতে পেরেছে এই বিশ্ব শতাব্দীতে এসে কিন্তু আল্লাহ রব্বুল আলামিন সেটা আমাদেরকে বলেছেন ১৪০০ বছর আগে। এমনকি পবিত্র কোরআনে কোনো বৈজ্ঞানিক ভুল বিদ্যমান নেই আর থাকার কথাও না কারণ কোরআন হলো বিজ্ঞানময় ( ইয়াসিন-২) । বিপরীতে হিন্দু দের বেদ এবং খ্রিষ্টানদের বাইবেলে বৈজ্ঞানিক ভুল আছে । যেমন হিন্দুদের প্রধাণ ধর্মগ্রন্থ বেদ ( মনুসংহিতা-২/৬) এতে বলা হয়েছে যে " সূর্য লোহার তৈরি রথে চড়ে ঘিড়ে বেড়াই "( ঋগ্বেদ -৫/৬২/১৩, সায়নভাষ্য ; রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অফ কালচার) আমরা বর্তমানে জানি যে সূর্য কোনো রথে চড়ে ঘুরে বেরাই না। অতএব বেদ বৈজ্ঞানিক ভাবে ভুল এবং এই বেদে বলা কোনো কথা বিশ্বাস যোগ্য না + বেদের ইশ্বর ভূয়া। একই রকম করে বাইবেলে বলা আছে " সুতরাং প্রভু ঈশ্বর সাপটাকে বললেন,“তুমি ভীষণ খারাপ কাজ করেছ; তার ফলে তোমার খারাপ হবে| অন্যান্য পশুর চেযে তোমার পক্ষে বেশী খারাপ হবে| সমস্ত জীবন তুমি বুকে হেঁটে চলবে আর মাটির ধুলো খাবে" (আদিপুস্তক 3:14)  

 এখানে বলা হচ্ছে যে সাপ নাকি ধুলো খাবে সাপ। কিন্তু আমরা জানি যে সাপ কখনো ধুলো খায় না। যেটা একটা মারাত্মক ভুল। 

  অতএব বাইবেল ও বেদের ইশ্বর বাতিল। আর আল্লাহ রব্বুল আলামিন যে সত্য ইশ্বর তা প্রমাণিত।  

এখন এগুলো পড়ার পর যদি কোনো নাস্তিক আমার কমেন্ট বক্সে এসে বলে যে " সব ভূয়া " তাহলে আমি মোঃ মেহেদী হাসান আমার আর কিছুই বলার নেই। 

এরকম আরও শত শত বৈজ্ঞানিক তথ্য দিতে পারতাম কিন্তু লেখাটা বড় হবে অনেক তাই মাত্র ১০ টা তথ্য দিলাম। 

এখন হয় তো আর কারো কোনো অভিযোগ থাকবে না স্রষ্টার ব্যাপারে 

তো আজকের লেখা এই পযন্তই।  

তো সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন 

     কলমে: মোঃ মেহেদী হাসান ✍️✍️✍️

আল্লাহ হাফেজ, আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ
আমি প্রিন্স ফ্রেরাসে, ই-নলেজ এর একজন যাচাইকৃত লেখক। আমি এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত আছি প্রায় 3 সপ্তাহ ধরে, এবং এ পর্যন্ত 91 টি লেখা ও 2 টি প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছি। আমার অর্জিত মোট পয়েন্ট 1838। ই-নলেজ আমার চিন্তা, জ্ঞান ও কণ্ঠকে সবার মাঝে পৌঁছে দিতে সহায়তা করেছে।
Enolej ID(eID): 1726
লেখাটি কপি করতে 'অনুলিপি' এ ক্লিক করুন।

এই ব্লগটির প্রতিক্রিয়া দিতে দয়া করে প্রবেশ কিংবা নিবন্ধন করুন ।

সংশ্লিষ্ট ব্লগগুচ্ছ


যে কারণে আমি মা ছেলের মিলনকে ( সহবাস) অনৈতিক মনে করি  আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ  আমার বিভিন্ন কারণ আছে এটাকে অনৈতিক ও পৃথিবীর সবচেয়ে জঘন্য কাজ মনে করার। সংক্ষিপ্ত আকারে বললে " এই কাজ নৈ�[...] বিস্তারিত পড়ুন...
8 বার প্রদর্শিত 0 টি প্রতিক্রিয়া
0 পছন্দ 0 অপছন্দ

স্রষ্টার প্রতি আমরা যে বিশ্বাস স্থাপন করি তা সম্পূর্ণ আমাদের সহজাত বিশ্বাস । বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে বললে ইশ্বর বা পরকালের প্রতি আমাদের বিশ্বাস সম্পূর্ণ ন্যাচারাল বিলিভ! । মূলত আস্তিলতা[...] বিস্তারিত পড়ুন...
12 বার প্রদর্শিত 0 টি প্রতিক্রিয়া
0 পছন্দ 0 অপছন্দ

কোরআনের উপর আনিত জঙ্গিবাদ অভিযোগের খন্ডন  ২য় কিস্তি  আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ   এক পাগলকে সব সময় দেখি আমার কমেন্ট বক্সে অচিন্ত্য নাস্কার নামে এক হেদু কিছু আয়াত দিয়ে কোরআনে জঙ্গিবা�[...] বিস্তারিত পড়ুন...
9 বার প্রদর্শিত 1 প্রতিক্রিয়া
0 পছন্দ 0 অপছন্দ

কোরআনের উপর আনিত  ভ্রান্ত অভিযোগের খন্ডন  আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ   এক প[...] বিস্তারিত পড়ুন...
6 বার প্রদর্শিত 0 টি প্রতিক্রিয়া
0 পছন্দ 0 অপছন্দ

এর পিছনে তিনটা কারণ দায়ি -  ১. আমার স্টাডি  ২. নাস্তিকদের সাথে থেকে তাদের লেখাগুলো পড়া  ৩. দীর্ঘ দিন ধরে তাদের বিভ্রান্ত এর নিরসনে নিজেই গবেষণা করা!    সর্বপ্রথম আমি পড়েছি!    ২০২২ পযন্ত এবং ২০২[...] বিস্তারিত পড়ুন...
4 বার প্রদর্শিত 0 টি প্রতিক্রিয়া
0 পছন্দ 0 অপছন্দ
ই-নলেজ আইডিয়ায় আপনি নিজের লেখক প্রোফাইল তৈরি করে যেকোনো বিষয়ের উপর লিখতে পারেন। প্রতিটি লেখা থাকবে ইউনিক আইডি সহ, ইন্টারনেটে সার্চ করেও সহজে খুঁজে পাওয়া যাবে। পাবেন ব্যাজ, পয়েন্ট ও স্বীকৃতি—যা লেখক হিসেবে গড়ে তুলবে আপনার পরিচয়। এই প্ল্যাটফর্মে প্রতিভাবানরা একত্রিত হন, আর আপনি হয়ে উঠতে পারেন তাঁদের একজন। নিজের লেখাকে রাখুন নিজের নামে, নিজের প্রোফাইলে—চিরস্থায়ীভাবে।
ডিসেম্বর মাসের শীর্ষ পরীক্ষকগণ

সর্বাধিক সক্রিয় বিশেষজ্ঞ ও পর্যালোচকগণ। পূর্ণ তালিকা দেখুন...
ক্রমিক নাম পরিচয় অনুমোদন প্রত্যাখ্যান সম্পাদনা লুকানো ফ্ল্যাগ বন্ধ খোলা মোট
1 প্রিন্স ফ্রেরাসে (19 টি পরীক্ষণ ) বিশেষজ্ঞ 0 0 19 0 0 0 0 19
2 MdAUKhan (15 টি পরীক্ষণ ) প্রশাসক 1 0 14 0 0 0 0 15
3 আল-মামুন রেজা (12 টি পরীক্ষণ ) বিশেষজ্ঞ 2 0 10 0 0 0 0 12
4 Enolej Official Team (1 টি পরীক্ষণ ) প্রশাসক 0 0 1 0 0 0 0 1
  1. প্রিন্স ফ্রেরাসে

    805 পয়েন্ট

    2 টি প্রতিক্রিয়া

    2 মন্তব্য

    40 টি আইডিয়া ব্লগ

  2. আল-মামুন রেজা

    370 পয়েন্ট

    7 টি প্রতিক্রিয়া

    0 মন্তব্য

    18 টি আইডিয়া ব্লগ

  3. মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন

    143 পয়েন্ট

    0 টি প্রতিক্রিয়া

    0 মন্তব্য

    7 টি আইডিয়া ব্লগ

  4. রওনাকুল ইসলাম রেজভী

    71 পয়েন্ট

    0 টি প্রতিক্রিয়া

    0 মন্তব্য

    3 টি আইডিয়া ব্লগ

...