Enolej Idea-তে লেখা প্রকাশের নিয়ম জানতে পূর্ণ নির্দেশনা দেখুন...
ই-নলেজ আইডিয়া হলো এমন একটি চিন্তানির্ভর প্ল্যাটফর্ম, যেখানে মানুষ শুধু তথ্য নয়, চিন্তা শেয়ার করে। এখানে জ্ঞানীরা একত্র হন, নতুনরা পথ খুঁজে পান, এবং সবাই মিলে তৈরি হয় একটি জ্ঞানভিত্তিক উম্মাহ। এটি জ্ঞানচর্চাকে দৈনন্দিন জীবনের অংশ বানানোর একটি প্রচেষ্টা, যেখানে লেখা, ভাবা ও শেখা—সবই হয় মুক্তভাবে।আজই যোগ দিন!নিবন্ধন করতে এখানে ক্লিক করুন...।

-: ই-নলেজ আইডিয়া :-

আপনার লেখার কপিরাইট সুরক্ষা, স্বীকৃতি এবং ফ্রী প্রমোশন, সব এক প্ল্যাটফর্মে!

লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম আপনার লেখার অভিজ্ঞতাই বদলে দিবে। (পড়ুন...)

যদি আপনি হন পাঠক, কিংবা লেখক হিসেবে জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখি করেন:

যদি আপনার লেখাগুলোর কপিরাইট সুরক্ষা, সুশৃঙ্খলতা, আপনার ভেরিফাইড লেখক পোর্টফলিও এবং লেখক-পাঠকের কেন্দ্রীয় কমিউনিটিতে যুক্ত হতে চান, তাহলে নিবন্ধন করুন লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম “ই-নলেজ আইডিয়া” -এ!

এখানে অনেক প্রতিভাবান লেখক বিভিন্ন সিরিজে লিখছেন। আপনিও চাইলে আপনার লেখাগুলো সিরিজ আকারে সাজাতে পারবেন।

আপনার লেখক প্রোফাইল হবে একদম জীবন্ত পোর্টফলিও, এক ধরনের জীবন্ত বই। এখানে শুধু লেখক নয়, থাকবে পাঠকেরও সংস্পর্শ। ব্যাজ, পয়েন্ট, স্বীকৃতি এবং কপিরাইট সুরক্ষা তো থাকছেই, লেখাগুলো স্ক্যান করলেই আপনার নাম ভেসে উঠবে।

এটি তাই লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম!

চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক....

পূর্ণ নির্দেশনা [Full Guideline]

ই-নলেজ আইডিয়া – লেখালেখির কেন্দ্রীয় প্ল্যাটফর্ম!

হিন্দুর হাদীস নিয়ে মিথ্যাচারের জবাব

0 পছন্দ 0 অপছন্দ
5 বার প্রদর্শিত
করেছেন (3,514 পয়েন্ট)   3 দিন পূর্বে "ইসলাম" বিভাগে লেখা প্রকাশিত
পোষ্ট আইডি(eID) কার্ড↓ - লেখনীর স্বত্ব ও গুণের পরিচয়!
আমি তার পোস্ট এতে নতুনত্ব কিছু পেলাম না। পশ্চিমারা যেই গু খাওয়া অভিযোগ করে সেগুলোই ঘুড়িয়ে ফিরিয়ে এই এই গোবর মার্কা লোক করেছে। পোস্ট এর শুরুতে সে কোরআনের মিরাক্কেল স্বীকার করেছে, তারপর সে হাদীসকে জঞ্জাল বলে আখ্যায়িত করেছে। এই হেদুকে বলতে চাই যে তাদের চটি পুরাণ জঞ্জাল হতে পারে আমাদের রাসূল সাঃ এর হাদীস না। 

সে হাদীসের উপর প্রথম দিকে একটা বিসয় উল্লেখ করে তা হলো " নবীজির মৃত্যুর ২০০-২৫০ বছর পর বুখারী মুসলিম বা সিহাহ সিত্তাহ লেখা হয় হয় " আমার এখানে দুটো কথা আছে -

১. এই বুখারী মুসলিম বা সিহাহ সিত্তাহ এর আগে থেকেও হাদীস লেখা হতো, আর সেটা রাসূল সাঃ এর যুগ থেকেই। বুখারী মুসলিম এর আগেও মুসনাদে আহমদ, মুয়াত্তা মালেকের মতো বিখ্যাত হাদীসের কিতাব সংকলন হয়। এছাড়াও নানান হাদীসের বই সংকলন হয় যেগুলোকে হাদীসুল সহিফা বলি আমরা। অর্থাৎ সিহাহ সিত্তাহ এর আগে থেকেই হাদীস লেখা শুরু হয় এবং এটা রাসূল সাঃ এর সাহাবীদের মাধ্যমেই 

২. বুখারী মুসলিমে যে হাদীস আছে তা ইসনাদসহ সংকলন করা হয় এবং এই হাদীসগুলো যাছাইরের জন্য বিভিন্ন উসূল নির্ধারন করা হয় + তার প্রয়োগও করা হয়। উসূলে হাদীসের এই বিষয় জানতে গেলে একজন মুহাদ্দিস এর শরণাপন্ন হতে হবে।  

তারপর লেখছে " বলা হয়ে থাকে আরবদের স্মৃতি শক্তি অনেক প্রখর, কিন্তু বিজ্ঞান আর লজিক বলে যে মানুষের স্মৃতি শক্তি ডাটাবেসের মতো ফিক্সড থাকে না... " 

 আমার মনে হয় গোমূত্র সেবন করা ভাই মনে করেছে আমাদের খাইরুন কুরনের ইমামরা হাদীস মুখস্থ করে তার কোনো চর্চা করত না এবং তা হয় তো কাওকে বলত না, আর এরকম ভাবার কারণে সে এই পয়েন্ট নিয়ে এসেছে। তার জানা উচিত যে আমাদের সাহাবী, তাবেই, তাবে- তাবেইন তারা সেগুলো ঢ়েমন সংগ্রহ করত এবং মুখস্থ করততেমন করে সেগুলোর প্রচারও করত+ বাস্তব জীবনে তার প্রয়োগও করত। তারা প্রত্যেক হাদীস অনুশীলন করত। নামায সম্পর্কে শত শত হাদীস আছে, যেমন নামাযে প্রথমে তাকবীর দিতে হবে, তারপর সানা পাঠ করতে হবে, তারপর ফাতিহা বলতে হবে... তো এগুলো যেমন হাদীসে এসেছে৷ সেসব হাদীস মোতা বেক আমাদের সাহাবী তাবেইরা আমলও করেছে। আর এটা তো আমরা সবাই জানি যে একটা জিনিস জেনে তার উপর চর্চা করলে তা কখনো ভুলার নয়.... । ঠিক একইভাবে নামাযের মতে আরও যত বিষয় আছে সেগুলোও তারা চর্চা করেছেন, তারা যেমন হাদীস মুখস্থের মাধ্যমে সংরক্ষণ করেছেন তেমনি বাবে হাদীসের শিক্ষাকে আমলের মাধ্যমেই জিন্দা রেখেছে.... । আর এখানেই যে তিনটা বিষয় একসাথে ভূমিকা রেখেছে তা হলো-

১. হাদীস সংগ্রহ করে তা শিক্ষা করা 

২. তার উপর আমল করা 

৩. হাদীসের প্রচার ও প্রসার করা 

 এই তিনটা বিষয় এক হয়ে হাদীসের শিক্ষা ও বিষয়কে এমন ভাবে ফিক্সড করেছে যে হাদীসের মধ্যে কোনো রকম গলদ হওয়ার চান্স নেই....... ।  

যদি এরকম হতো যে সাহাবা বা তাবেইরা শুধু তা মুখস্ত করে নিজের মাঝেই রেখেছে, তার কোনো চর্চা করে নি এবং ছাত্রদের তা শিখাই নি, তাহলে চান্স থাকত যে তাদের স্মৃতিশক্তি বিভ্রম এর মাধ্যমে হাদীসেও গলদ এসে যেত... কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ তারা শুদু মুখস্থ করেন নি বরংতা আমল ও প্রচারের মাধ্যমেই হাদীসের শিক্ষাকে অটুট রেখেছে... ।  

আর এই কারণগুলোর জন্যই আমাদের হাদীস যুগ যুগ ধরে অক্ষত ছিল বিশুদ্ধ ভাবে... । 

 [ এখন একটু তার ধর্মের ব্যাপারে বলি। সে হাদীসের উপর অভিযোগ আনতে গিয়ে বলল যে " মানুষের স্মৃতিশক্তি ডাটাবেজের মতো ফিক্সড না, আমি বলি ডাটাবেজ নিজেও কোনো ফিক্সড না। আর যদি আমরা ধরে নেই যুগ যুগ দরে শুধু মুখে মুখে বলে হাদীস সংরক্ষণ করার কারণে হাদীসে গলদ ঢুকেছে, তাহলে একই গলদ তাদের বেদেও ঢুকেছে কেননা বেদও লেখার মাধ্যমে না বরং তা ঋষিদের স্মৃতি পরম্পরায় সংরক্ষণ করা হয়েছে। তো আমাদের হাদীস যদি স্মৃতি পরম্পরায় সংরক্ষণ করার কারণে তাতে বিকৃত ঢুকে তাহলে একইভাবে তাদের ঐশ্বরিক ধর্মগ্রন্থ বেদের মধ্যেও বিকৃত ঢুকেছে... কিন্তু মজার ব্যাপার হলো এসব হেদুরা বলে যে তাদের বেদে কোনো বিকৃত নেই তা নির্ভুল, ব্লা ব্লা..... ( পুরাই ডাবল স্ট্যান্ডাড) ]  

তারপর সে লেখেছে " বুখারী ৬ লক্ষ থেকে মাত্র ৭ হাজার হাদীস লেখেছে আর বাকিগুলো সে নিজেই জাল যঈফ বা দুর্বল বলে বাদ দিয়েছে.. " 

 এইখানে এসে সে সবচেয়ে বড় একটা মিথ্যাচার করেছে ইমাম বুখারীর উপর৷ এই আবালকে ওর কোন বাপে বলেছে যে ইমাম বুখারী ৬ লক্ষ হাদীস থেকে ৭ হাজার সহীহ হিসাবে লিপিবদ্ধ করেছে আর বাকি গুলো জাল- দুর্বল হওয়ার কারণে তা আাদ দিয়েছে? "  

এর জানা উচিত যে মানুষ যা জানে তার সকল বিষয় কখনো সংকলন করেন না, আমরা যে স্কুল- কলেজে বিজ্ঞানের যে বইগুলো পড়ি সেখানে কিন্তু সকল বিজ্ঞানের ফ্যাক্ট থিওরি লেখা থাকে না, এখন আমার প্রশ্ন হলো আমাদের বিজ্ঞান লেখকরা কি বাকি বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব গুলো এই কারণে লেখেন নি কারণ সেগুলো ভুল ছিল? উত্তর হলো না, একদমই না। বিজ্ঞানের অনেক তত্ত্ব তথ্য আছে যা সত্য কিন্তু তবুও আমাদের তা পড়ানো হয় নি বা আমাদের বই এতে লেখা হয় নি কারণ হয় তো সেগুলো আমাদের সেক্টরের বা ডিপার্টমেন্ট এর ছিল না।  

যেমন ধরুন আপনি যদি বায়োলজিকালি নিয়ে পড়েন তাহলে আপনার বায়োলজিকালি বই এতে কখনো কোয়ান্টাম ফিজিক্স নিয়ে লেখা থাকবে না, এখন কি আপনি বলবেন যে আপনার জীব বিজ্ঞান বই যে লেখেছে সে কোয়ান্টাম ফিজিক্স ভুল বলে সেটা লেখে নি? উত্তর হলো না, একদমই না, বরং সেগুলো আপনার বায়োলজি ক্লাসের না তাই সেগুলো লেখা হয় নি।  

ঠিক একই রকম ভাবে ইমাম বুখারীও তার জানা সকল হাদীস লেখেন কি কারণ তার সকল সহীহ হাদীস বুখারীতে লেখার দরকার ছিল না। তো তিনি যে ৯০% হাদীস লেখেন নি বুখারীতে, তার মানে এই না যে সেই ৯০% হাদীস যঈফ বা জাল ছিল। আমাদের মনে রাখতে হবে যে ইমাম বুখারী শুধু বুখারী শরীফ লেখে নি বরং সে আরও অন্যান্য বই লেখেছে, তার মধ্যে একটা বিখ্যাত বই হলো আল আদাবুল মুফরাদ, এটাও হাদীসের কিতাব, আর মজার বিষয় হলো যে এটাতেও অনেক সহীহ হাদীস আছে যা বুখারীতে নেই.... আর এখান থেকেই প্রমাণ হয় যে ইমাম বুখারী তার কিতাব বুখারীতে যা লেখেন নি তার বাহিরেও সহীহ হাদীস আছে যা তিনি অন্যান্য কিতাবে লেখেছে....... ।  

তো ইমাম বুখারী ৯৯% হাদীস জাল যঈফ বলে তা বাদ দিয়েছেন এটা লোখার পর একই প্যারাতে সে রাজনীতি বিষয়ক আজগুবি কথা লেখে, আপনারা এসব ইমোশনাল ছাগলামি কথাবার্তার জবাব বেলাল হোসেনের " হাদীসের বিশুদ্ধ নিরূপণ : প্রকৃতি ও পদ্ধতি " বই সহ আরও অন্যান্য বই এতে পেয়ে যাবেন...... ।  

এই হিন্দু ব্যক্তির পুরো পোস্ট এর কাউন্টার হিসাবে আমি যদি রেফারেন্স যুক্তিসহ পয়েন্ট টু পয়েন্ট লেখা- লেখি তাহলে বড় একটা পোস্ট হয়ে যাবে। 

আপনারা যারা হাদীস এর ছাত্র আছেন তারা আমার screenshots এতে দেওয়া তার পোস্ট পড়লেই বুঝতে পারবেন যে গোমূত্র খাওয়ার ইফেক্ট কত প্রকার ও কি কি।  

সে যেসব অভিযোগ করেছে তা আগেই মুসলিম আলেমরা রদ ( খন্ডন) করেছে। তার হাদীস নিয়ে যদি এতই সলশয় হয় তাহলে কেন সে ইমামদের কাছে যায় না এসব নিয়ে আলোচনা করতে? কোনো আলেমের সাথে এসব নিয়ে আসলে করলেই তো সে তার সকল সংশয় দূর করে দিবে ইনশাআল্লাহ.... । 

 যাইহোক এতটুকু লেখলাম শুধু এটা বুঝানোর জন্য যে সে যে অভিযোগ নআর পয়েন্ট নিয়ে এসেছে তা খন্ডনযোগ্য....... তাই এত প্যারা নেওয়ার কিছু নেই.... 

#প্রিন্স_ফ্রেরাসে
আমি প্রিন্স ফ্রেরাসে, ই-নলেজ এর একজন যাচাইকৃত লেখক। আমি এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত আছি প্রায় 1 মাস 2 সপ্তাহ ধরে, এবং এ পর্যন্ত 174 টি লেখা ও 2 টি প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছি। আমার অর্জিত মোট পয়েন্ট 3514। ই-নলেজ আমার চিন্তা, জ্ঞান ও কণ্ঠকে সবার মাঝে পৌঁছে দিতে সহায়তা করেছে।
Enolej ID(eID): 2154
লেখাটি কপি করতে 'অনুলিপি' এ ক্লিক করুন।

এই লেখকের অন্যান্য সিরিজ

এই ব্লগটির প্রতিক্রিয়া দিতে দয়া করে প্রবেশ কিংবা নিবন্ধন করুন ।

সংশ্লিষ্ট ব্লগগুচ্ছ


#নাস্তিক_ও_বিধর্মীদের_মিথ্যাচারের_জবাব  সিরিজ পর্ব-৪০৪  আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ  কিছু কিছু নাস্তিক জাহেলগুলো দু- একটা হাদীস পড়েই উল্টাপাল্টা বলা শুরু করে। screenshots এতে দেওয়া নাস্তিক আ�[...] বিস্তারিত পড়ুন...
19 বার প্রদর্শিত 0 টি প্রতিক্রিয়া
0 পছন্দ 0 অপছন্দ

image
#নাস্তিক_ও_বিধর্মীদের_মিথ্যাচারের_জবাব  সিরিজ পর্ব-৪০৩  অভিযোগ : কোরআনের এক জায়গাতে[...] বিস্তারিত পড়ুন...
18 বার প্রদর্শিত 0 টি প্রতিক্রিয়া
0 পছন্দ 0 অপছন্দ

রাসূল সাঃ এর পিতার ব্যাপারে বিভ্রান্তকর অভিযোগর জবাব  আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ   এটার জবাব অনেক আগে থেকেই দেওয়া হচ্ছে । আমি আমার পুরানো লেখাটা না পাওয়ার কারণে আবার নতুন করে এই বিষয়ে[...] বিস্তারিত পড়ুন...
20 বার প্রদর্শিত 0 টি প্রতিক্রিয়া
0 পছন্দ 0 অপছন্দ

#মা_আয়েশা_কি_প্রাপ্ত_বয়স্ক_কোনো_পুরুষ_দে_বুকের_দুধ_পান_করিয়ে_ছিলেন?     প্রথমেই একটা কথা বলে দিই। সনদ বিচারে হাদীস সহীহ হলেও সেটা গ্রহণযোগ্য না বরং সনদের সাথে মতন চেকও করতে হয়। যদি মতনে সমস্যা [...] বিস্তারিত পড়ুন...
8 বার প্রদর্শিত 0 টি প্রতিক্রিয়া
0 পছন্দ 0 অপছন্দ

#নাস্তিক_ও_বিধর্মীদের_মিথ্যাচারের_জবাব  আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ  কোরআনের আয়াত লেখা সম্পর্কিত কোনো কপি কি ছাগলে খেয়েছিল?   প্রথমে হাদীসটা দেখুন - আয়িশাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলে�[...] বিস্তারিত পড়ুন...
18 বার প্রদর্শিত 0 টি প্রতিক্রিয়া
0 পছন্দ 0 অপছন্দ
ই-নলেজ আইডিয়ায় আপনি নিজের লেখক প্রোফাইল তৈরি করে যেকোনো বিষয়ের উপর লিখতে পারেন। প্রতিটি লেখা থাকবে ইউনিক আইডি সহ, ইন্টারনেটে সার্চ করেও সহজে খুঁজে পাওয়া যাবে। পাবেন ব্যাজ, পয়েন্ট ও স্বীকৃতি—যা লেখক হিসেবে গড়ে তুলবে আপনার পরিচয়। এই প্ল্যাটফর্মে প্রতিভাবানরা একত্রিত হন, আর আপনি হয়ে উঠতে পারেন তাঁদের একজন। নিজের লেখাকে রাখুন নিজের নামে, নিজের প্রোফাইলে—চিরস্থায়ীভাবে।
  1. প্রিন্স ফ্রেরাসে

    2481 পয়েন্ট

    2 টি প্রতিক্রিয়া

    3 মন্তব্য

    123 টি আইডিয়া ব্লগ

  2. আল-মামুন রেজা

    1832 পয়েন্ট

    11 টি প্রতিক্রিয়া

    6 মন্তব্য

    90 টি আইডিয়া ব্লগ

  3. Mayabi Ilmaz Megh

    1656 পয়েন্ট

    37 টি প্রতিক্রিয়া

    8 মন্তব্য

    81 টি আইডিয়া ব্লগ

  4. মোহাম্মদ জাহিদ হোসেন

    1585 পয়েন্ট

    0 টি প্রতিক্রিয়া

    17 মন্তব্য

    78 টি আইডিয়া ব্লগ

...